Are you sure?

বিবিধ »  বিবিধ

বাইবেল অনুযায়ী সত্যিই কী যিশুর ক্রুশবিদ্ধকরণ হয়েছিল?

প্রথমে দেখি কুরআন কি বলে যিশু/ঈসা আঃ কে নিয়ে- কুরআন মতে যিশু বা ঈসা আ. মারা যায়নি, তিনি এখনো জীবিত!  

প্রমান:
আর তাদের একথা বলার কারণে যে, আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি যিনি ছিলেন আল্লাহর রসূল। অথচ তারা না তাঁকে হত্যা করেছে, আর না শুলীতে চড়িয়েছে, বরং তারা এরূপ ধাঁধায় পতিত হয়েছিল। বস্তুতঃ তারা এ ব্যাপারে নানা রকম কথা বলে, তারা এক্ষেত্রে সন্দেহের মাঝে পড়ে আছে, শুধুমাত্র অনুমান করা ছাড়া তারা এ বিষয়ে কোন খবরই রাখে না। আর নিশ্চয়ই তাঁকে তারা হত্যা করেনি। (সূরা: আন নিসা, আয়াত: ১৫৭)।
(আলহামদুলিল্লাহ) কুরআন সুস্পষ্ট বলছে ঈসা আঃ বা যিশু মারা যায়নি, তাকে হত্যা করা হয়নি। কুরআন থেকে প্রমানিত যে যিশু বা ঈসা আঃ  এখনো জীবিত আছে। এবার বাইবেল থেকে প্রমান করব, যে যিশু বা ঈসা আ. জীবিত তিনি মারা যাননি। 
বাইবেল থেকে প্রমান:
Revised Standard Version Bible
Hebrews 5:7
 In the days of his flesh, Jesus offered up prayers and supplications, with loud cries and tears, to him who was able to save him from death, and he was heard for his godly fear.
বাংলা অনুবাদ :-
  7. খ্রীষ্ট যখন এ জগতে ছিলেন তখন সাহায্যের জন্য তিনি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছিলেন৷ ঈশ্বরই তাঁকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে সমর্থ (সমর্থ মানে কি তা আশা করি সবাই বুঝেন) যীশু ঈশ্বরের নিকট প্রবল আর্তনাদ ও অশ্রুজলের সঙ্গে প্রার্থনা করেছিলেন৷ ঈশ্বরের ইচ্ছার প্রতি তাঁর নম্রতা ও বাধ্যতার জন্য ঈশ্বর যীশুর প্রার্থনার উত্তর দিয়েছিলেন৷(হিব্রুদের কাছে পত্র 5:7)
39. পরে তিনি কিছু দূরে গিয়ে মাটিতে উপুড় হয়ে পড়ে প্রার্থনা করে বললেন, ‘আমার পিতা, যদি সন্ভব হয় তবে এই কষ্টের পানপাত্র আমার কাছ থেকে দূরে যাক; তবু আমার ইচ্ছামতো নয়, কিন্তু তোমারই ইচ্ছা পূর্ণ হোক্৷’(মথি 26:39)
এখানে ঈসা/যিশু ঈশ্বরের কাছে মৃত্যু থেকে বাচঁতে দোয়া করেছিলেন।  ঈশ্বর যিশু বা ঈসা আঃ কে মরতে দেননি।  
যিশু মারা যায়নি আরও প্রমান:
38. এরপর কয়েকজন ফরীশী ও ব্যবস্থার শিক্ষক যীশুর কাছে এসে বললেন, ‘হে গুরু, আমরা আপনার কাছ থেকে কোন চিহ্ন বা অলৌকিক কাজ দেখতে চাই৷’(মথি 12:38)।
39. যীশু তাদের বললেন, ‘এ যুগের দুষ্ট ও ব্যভিচারী পাপী লোকেরা চিহ্নের খোঁজ করে; কিন্তু ভাববাদী যোনার চিহ্ন ছাড়া আর কোন চিহ্নই তাদের দেখানো হবে না৷(মথি 12:39)
40. যোনা যেমন সেই বিরাট মাছের পেটে তিন দিন তিন রাত ছিলেন, তেমন মানবপুত্র তিন দিন তিন রাত পৃথিবীর অন্তঃস্থলে কাটাবেন৷(মথি 12:40)
আসুন দেখি যোনার কী হয়েছিলো:
যোনাকে লোকেরা জাহাজ থেকে ফেলে দিলে মাছ তাকে গিলে ফেলেছিলো।  সে ৩ দিন ৩ রাত মাছের পেটে ছিলো। (যোনা 1:1-17)
তখন কী যোনা মাছের পেটে বেচেঁ ছিলো?   
হ্যাঁ যোনা মাছের পেটে বেচেঁ ছিলো বাইবেল তাই বলছে। 
মাছের পেটের মধ্যে থাকাকালীন যোনা প্রভু, তাঁর ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে বলেছিলেন, (যোনা 2:1) যোনা যেহেতু মাছের পেট থেকে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করেছে , তখন সে জীবিত ছিলো তা (প্রমানিত) কারণ মৃত মানুষ তো আর কথা বলতে পারে না।  
এই ভবিষ্যত বাণী পূরণ করতে গেলে অবশ্যই  যিশুকেও   জীবিত থাকতে হবে। নয়তো যিশু মিথ্যা বলেছে।  নবীরা কখনো মিথ্যা বলে না। সুতরাং এখান থেকেও প্রমাণ হয় যিশু বেচে ছিলো ভবিষ্যৎ বাণী পূরণ করার জন্য।         
যিশু / ঈসা আ.-কে কোন শিষ্যই মরতে দেখেনি: 
যিশু কে যখন সৈন্যরা গ্রেফতার করল, তখন শিষ্যদের অবস্থা দেখুন,   
50. তখন তাঁর সব শিষ্যেরা তাঁকে ফেলে পালিয়ে গেলেন৷(মার্ক 14:50)
51. আর একজন যুবক উলঙ্গ শরীরে একটি চাদর জড়িয়ে তাঁকে অনুসরণ করল৷ তারা তাকে গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করল৷(মার্ক 14:51)
52. কিন্তু সে চাদরটি ফেলে উলঙ্গ অবস্থায় পালিয়ে গেল৷(মার্ক 14:52)
হ্যাঁ, এরাই ছিল যিশুর/ঈসা আঃ এর শিষ্য যারা তাকে ফেলে পালিয়ে গিয়েছিল, তাদের একজন তাকে ফেলে উলঙ্গ হয়ে পালিয়েছিল। এরাই নাকি বাইবেলে যিশুর কথা লিপিবদ্ধ করেছে এরা কতটুুুকু বিশ্বাসযোগ্য তা আপনারাই চিন্তা করুন। আপনারাই চিন্তা করেন, কীভাবে আপনি শিষ্যদের কথা বিশ্বাস করবেন, যারা যিশু /ঈসা আ.-কে রেখে পালিয়ে গিয়েছিল। এখন প্রশ্ন থাকতে পারে যে, বাইবেলে তো যিশুর মৃত্যুর কথা তার শিষ্যরা লিখেছে, তা কি মিথ্যা ?   
Answer: হ্যাঁ মিথ্যা লিখেছে,, যিশুর শিষ্যরা তখন পালিয়ে গিয়েছিল, তারা ইহুদি ও রোমান সৈন্যদের  মুখের কথা  বাইবেলে লিপিবদ্ধ করে, তারা ঈসা আঃ/ যিশুকে মরতে দেখেনি, এটাই সত্য। আজ পর্যন্ত কোন খ্রিস্টান যিশুর মৃত্যু হয়েছে তার, কোন বিশুদ্ধ প্রমান দেখাতে পারেনি।  তারা প্রমান দেখেবে, ইহুদি দেখেছে, রোমান সৈন্য দেখেছে ইত্যাদি। কিন্তু তারা সত্য বলেছে না মিথ্যা বলেছে তা খ্রিস্টানরা জানে না ।  না  ঈসা/যিশুর শিষ্য দেখেছে না বর্তমান খ্রিস্টানরা দেখেছে। তারা কেবল অন্ধদের মতো বিশ্বাস করে।  
ঈসা/যিশুর ক্রুশবহনকারী বর্ণনায় ভুল তথ্য:
শিষ্য মথির কথা অনুসারে:-
32. সৈন্যরা যখন যীশুকে নিয়ে নগরের বাইরে যাচ্ছে, তখন পথে শিমোন নামে কুরীশীয় অঞ্চলের একজন লোককে দেখতে পেয়ে যীশুর ক্রুশ বইবার জন্য তাকে তারা জোর করে বাধ্য করল৷(মথি 27:32)
শিষ্য লুকের কথা অনুসারে:
26. তারা যখন যীশুকে নিয়ে যাচ্ছিল তখন কুরীশীর শহরের শিমোন নামে একজন লোককে সৈন্যরা ধরল, সে তখন মাঠ থেকে আসছিল৷ তারা সেই ক্রুশটা শিমোনের ঘাড়ে চাপিয়ে যীশুর পেছনে পেছনে সেটা বয়ে নিয়ে য়েতে তাকে বাধ্য করল৷ (লুক 23:26)। এখানে কে সত্য বলেছে আর কে মিথ্যা বলেছে তা আপনারাই ভাবুন।এরাই নাকি বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছে।  
যিশুর পূনরুত্থান নিয়ে ভুল তথ্য
পূনরুত্থানের সময় সঠিক তথ্য কোনটি?  
 তখন সূর্য উপরে উঠছিল ( মথি ২৮:১), এর বিপরীতে আছে সূর্য তখন আধার ছিল (যোহন ২০:১)।
 মগ্দলীনি মরিয়ম (যোহন ২০:১) এর বিপরীতে আছে মগ্দলীনি মরিয়ম ও অন্য মরিয়ম (মথি ২৮:১)। অথবা মহিলাগণ (বহুবচন লক্ষ করুন লুক ২৩:১ কবরে গেলেন)। একটা ভুমিকম্প হল, একজন সর্গদূত/ফেরেশতা নেমে আসলেন এবং পাথরটা সরিয়ে দিলেন কবরের মুখ থেকে এবং পাথরটার উপর বসলেন (মথি ২৮:২)এর বিপরীতে আছে, যদিও আগে থেকেই পাথরটা সরানো ছিল! মগ্দলীনি মরিয়ম যখন কবরের কাছে যান তখন বাহ্যত পাথরটা আগে থেকেই সরানো ছিল (যোহন ২০:১, মার্ক ১৬:৪, লুক ২৪:২)। কবরে গমন করার উদ্দেশ্য ছিল মৃতদেহে খোশবু মসলা মাখানো (মার্ক ১৬:১, লুক ২৪:১) এর বিপরীতে আছে তারা কেবল কবরটাকে দেখতে গেলেন ( মথি ২৮:১)। তাঁরা সমাধিগুহার ভিতরে গিয়ে দেখলেন, একজন যুবক ডানদিকে সাদা পোশাক পরে বসে আছেন, তাতে তারা ভয়ে চমকে উঠলেন (মার্ক ১৬:৫) এর বিপরীতে আছে, সেই সময় উজ্জ্বল পোশাক পরে দুজন ব্যক্তি হঠাৎ এসে তাঁদের পাশে দাঁড়ালেন৷(লুক ২৪:৪)
সৈন্যরা ঈসা/যিশুকে কী রঙের পোশাক পড়াল:
মথির কথা অনুযায়ী:-
28. তারা যীশুর পোশাক খুলে নিল, আর তাঁকে একটা লাল রঙের পোশাক পরালো৷ (মথি 27:28)
যোহনের কথা অনুযায়ী:-
2. সেনারা কাঁটালতা দিয়ে একটা মুকুট তৈরী করে সেটা যীশুর মাথায় পরিয়ে দিল৷ তারা যীশুকে বেগুনী রঙের পোশাক পরাল,(যোহন 19:2) এখানে কে সত্য বলেছে? এরাই নাকি বাইবেল লিপিবদ্ধ করেছে।  
বাইবেল অনুযায়ী যিশুর শিষ্যদের কী বিশ্বাস করা যাবে:-

যিশু  সৈন্যদের হাতে ধরা পড়ার আগের রাতে যীশু অত্যন্ত ভীত, দুঃখার্ত ও ব্যাকুল ছিলেন। তিনি শিষ্যদেরকে বলেন: আমার প্রাণ মারাত্মক (মরণ পর্যন্ত) দুঃখার্ত, তোমরা এখানে থাক এবং আমার সাথে জেগে থাক। পরে তিনি কিঞ্চিত অগ্রসর হয়ে উবুড় হয়ে (সিজদা করে) প্রার্থনা করেন (সালাত আদায় করেন)। পরে তিনি শিষ্যদের নিকটে এসে দেখেন যে, তাঁরা ঘুমিয়ে পড়েছেন। তখন তিনি পিতরকে বললেন, এ কি? এক ঘণ্টাও কি আমার সঙ্গে জেগে থাকতে তোমাদের শক্তি হল না? জেগে থাক ও প্রার্থনা কর। এরপর তিনি দ্বিতীয় বার গিয়ে আবার প্রার্থনা করলেন। পরে তিনি  এসে দেখেন যে, তাঁরা ঘুমিয়ে পড়েছেন। (মথি ২৬/৩৬-৪৬)।

রেফারেন্স দেখুন:- 

38. আবার. তখন তিনি তাদের বললেন, ‘দুঃখে আমার হৃদয় ভেঙ্গে যাচ্ছে৷ তোমরা এখানে থাক আর আমার সঙ্গে জেগে থাকো৷’(মথি 26:38)

39. পরে তিনি কিছু দূরে গিয়ে মাটিতে উপুড় হয়ে পড়ে প্রার্থনা করে বললেন, ‘আমার পিতা, যদি সন্ভব হয় তবে এই কষ্টের পানপাত্র আমার কাছ থেকে দূরে যাক; তবু আমার ইচ্ছামতো নয়, কিন্তু তোমারই ইচ্ছা পূর্ণ হোক্৷’(মথি 26:39)

40. এরপর তিনি শিষ্যদের কাছে ফিরে গিয়ে দেখলেন, তাঁরা ঘুমাচ্ছেন৷ তিনি পিতরকে বললেন, ‘একি! তোমরা আমার সঙ্গে এক ঘন্টাও জেগে থাকতে পারলে না?(মথি 26:40)

41. জেগে থাক ও প্রার্থনা কর য়েন প্রলোভনে না পড়৷ তোমাদের আত্মা ইচ্ছুক বটে, কিন্তু দেহ দুর্বল৷’(মথি 26:41)

42. তিনি গিয়ে আর একবার প্রার্থনা করলেন, ‘হে আমার পিতা, এই দুঃখের পানপাত্র থেকে আমি পান না করলে যদি তা দূর হওযা সন্ভব না হয় তবে তোমারইইচ্ছা পূর্ণ হোক্৷’(মথি 26:42)

43. পরে তিনি ফিরে এসে দেখলেন, শিষ্যরা আবার ঘুমিয়ে পড়েছেন, কারণ তাদের চোখ ভারী হয়ে গিয়েছিল৷(মথি 26:43)

44. তখন তিনি তাঁদের ছেড়ে চলে গেলেন ও তৃতীয় বার প্রার্থনা করলেন৷ তিনি আগের মতো সেই একই কথা বলে প্রার্থনা করলেন৷(মথি 26:44)

45. পরে তিনি শিষ্যদের কাছে এসে বললেন, ‘তোমরা

এখনও ঘুমিয়ে রয়েছ ও বিশ্রাম করছ? (মথি 26:45)।

ঈমানের কোনো নমুনা কি শিষ্যদের ভিতরে দেখা যায়? পৃথিবীর সাধারণ পাপী মানুষদের দিকে তাকান। যদি তাদের কোনো নেতা বা কোনো আপনজন অত্যন্ত দুঃখার্ত ও অস্থির থাকেন, অথবা অসুস্থ থাকেন তবে কী তারা সে রাতে ঘুমাতে পারেন ! অবশ্যই না। জগতের সবচেয়ে পাপী মানুষটিও এরূপ অবস্থায় ঘুমাতে পারবেন না। কিন্তু যিশুর শিষ্যরা পারে। কারণ তারা ছিল ভন্ড। যিশুর ১২ শিষ্যের একজন ঈষ্করিয়োতীয় যিহূদা (Judas Iscar'i-ot)। (মথি ১০/১-৮) এ শিষ্যের বিষয়ে যোহন উল্লেখ করেছেন যে, তিনি চোর ছিলেন (যোহন ১২/৪-৬)। 

যিশু শিষ্য: পিতর আরেক নাম (শিমোন) এর ভন্ডামি দেখুন:-
11. কিন্তু যখন পিতর আন্তিয়খিয়ায় এলেন, আমি সরাসরি তাঁর বিরোধিতা করলাম, কারণ তিনি স্পষ্টতই ভুল দিকে ছিলেন৷(গালাতীয় 2:11)
13. এরপর অন্যান্য অইহুদীরা পিতরের সঙ্গে এই ভণ্ডামিতে এমন মাত্রায় য়োগ দিলেন য়ে এমনকি বার্ণবাও এদের ভণ্ডামির দ্বারা প্রভাবিত হলেন৷(গালাতীয় 2:13)
যিশু তার শিষ্য পিতরকে শয়তান বলেছে:
22. তখন পিতর তাঁকে একপাশে ডেকে নিয়ে ভৎসনার সুরে বললেন, ‘প্রভু, এসবের হাত থেকে ঈশ্বর আপনাকে রক্ষা করুন৷ এর কোন কিছুই আপনার প্রতি ঘটবে না৷’(মথি 16:22)।
পিতরের জ্ঞানহীন পাগলের কর্মকান্ড ও নির্বুদ্ধিতা-
পিতর আগ বাড়িয়ে কথা বলতো এবং বেশী কথা বলতো। পিতর কি বলতো তা সে নিজেই জানতো না। 
33. সেই ব্যক্তিরা যখন যীশুর কাছ থেকে চলে যাচ্ছিলেন, তখন পিতর যীশুকে বললেন, ‘গুরু, ভালোই হয়েছে য়ে আমরা এখানে আছি৷ আমরা এখানে তিনটে কুটীর তৈরী করি, একটা আপনার জন্য, একটা মোশিরজন্য আর একটা এলিয়র জন্য৷’ তিনি নিজেই জানতেন না য়ে তিনি কি বলছিলেন৷ (লুক 9:33)
পুরো লেখা পড়ার পর আপনাদের অনুভূতি কি হচ্ছে জানি না। তবে চিন্তা করুন, যিশুর ✝ ক্রুশবিদ্ধকরণ নিয়ে কত গোজামিল বাইবেলে।
আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, তিনি ঈসা আ./ যিশুকে মরতে দেননি; জীবিত অবস্থায় তাকে আসমানে তুলে নেয়া হয়েছে। তিনি পূনরায় পৃথিবীতে এসে এই অন্ধ খ্রিস্টানদের সঠিক পথে আনবেন। বাইবেলের ভবিষ্যতবাণী ও ঈসা/যিশুর দোয়া অনুযায়ী তিনি বাইবেল মতে  মারা যাননি।
 
 
(প্রমানিত)