যিশু ঈশ্বর খ্রিস্টানদের ১২ টি যুক্তি খন্ডন! Counter Post.
একদল খ্রিস্টান যিশুকে ১২ টি কারনে ঈশ্বর দাবি করেছে ! যুক্তি খন্ডন করার আগে তাদের সেই ১২ টি কারণ দেখে নেয় ।
১। যোহন ১০:৩০ " আমি ও পিতা, আমরা এক। " এখানে যীশু নিজেকে ঈশ্বর বলেছেন।২। যোহন ১৪:১ "তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর।"৩। মথি ১২:৮ "কেননা মনুষ্যপুত্র বিশ্রামবারের প্রভু।"৪। "যীশুকে জানাই হল ঈশ্বর কে জানা" - যোহন ৮:১৯।৫। "যীশুকে দেখাই হল ঈশ্বরকে দেখা" - যোহন ১৪:৯।৬। "যীশুকে ঘ্রিণা করাই হল ঈশ্বরকে ঘ্রিণা করা" - যোহন ১৫: ২৩।৭। "যীশুকে সম্মান করাই হল ঈশ্বরকে সম্মান করা" - যোহন ৫:২৩।৮। যীশু দৃশ্য ও অদৃশ্য সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা - যোহন ১:১-৩ , কল ১:১৫-১৬, ইব্রীয় ১:১-৫ পদ।৯। যীশু পাপ ক্ষমা করেন - মার্ক ২:৫ পদ।১০। যীশু মৃতকে জীবন দেয় -লুক ৮:৫৩-৫৬ পদ।১১। স্বর্গ দূতরা যীশুর ইবাদত করেছেন - মথি ৪:১১১২। আমিই পথ, আমিই সত্য ও জীবন (যোহন14:6)
খ্রিস্টানদের ১২ টি যুক্তি, যেগুলো দিয়ে যিশুকে তারা ঈশ্বর দাবি করে! চলুন এসব যুক্তি খন্ডন করা শুরু করি।
প্রথম যুক্তি খন্ডন :-
যোহন ১০:৩০ " আমি ও পিতা, আমরা এক। " এখানে যীশু নিজেকে ঈশ্বর বলেছেন।
খ্রিস্টানরা এতো বড় প্রতারক, যে তারা এই varse বুঝেও মিথ্যাচার করে। দেখুন ঠিক কী বলা হয়েছে এই Varse এ। এই পদের আগের পদ থেকে পড়ুন,
29. আমার পিতা, যিনি তাদেরকে আমায় দিয়েছেন, তিনি সবার ও সবকিছু থেকে মহান, আর কেউ পিতার হাত থেকে কিছুই কেড়ে নিতে পারবে না৷ (যোহন 10:29)
30. আমি ও পিতা, আমরা এক৷’(যোহন 10:30)
◉ এখানে সুস্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে, যিশু শিষ্যদের বোঝাচ্ছেন যে, যিশুর ও তার ঈশ্বর তাদের ২ জনেরই একটি উদ্দেশ্য! তাই তারা এক। যদি এখানে যিশু ঈশ্বর হয় তবে যিশুর ১২ জন শিষ্যও ঈশ্বর। কারন : যিশু বলছে,
যোহন 13:20
20. আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমি যাকে পাঠাবো তাকে য়ে গ্রহণ করবে, সে আমাকেই গ্রহণ করবে৷ আর য়ে আমাকে গ্রহণ করে, আমায় যিনি পাঠিয়েছেন, সে তাঁকেও গ্রহণ করে৷’ যিশু যদি পৌল, পিতর, যোহন, এদেরকে দিয়ে বানী প্রচার করতে পাঠায় তবে তারাও ঈশ্বর। কারণ যিশু তাকে পাঠিয়েছে, তার শিষ্যকে গ্রহণ করা মানেই যিশুকে গ্রহণ করা। তখন তার শিষ্যরাও ঈশ্বর হয়ে যায়।
41. পরে তিনি শিষ্যদের থেকে কিছুটা দূরে গিয়ে হাঁটু গেড়ে প্রার্থনা করতে লাগলেন৷ (লুক 22:41)
42. তিনি বললেন, পিতা যদি তোমার ইচ্ছা হয় তবে এই পানপাত্র আমার কাছ থেকে সরিয়ে নাও৷ হ্যাঁ, তবুও আমার ইচ্ছা নয়, তোমার ইচ্ছাই পূর্ণ হোক্!’(লুক 22:42) যিশু আর পিতা যদি এক হতেন তবে যিশু তার (ঈশ্বর) পিতার কাছে কেন পার্থনা করতেন? প্রথম যুক্তি খন্ডন করা হল, উপযুক্ত প্রমান দিয়ে।
যোহন ১৪:১ "তোমাদের হৃদয় উদ্বিগ্ন না হউক; ঈশ্বরে বিশ্বাস কর, আমাতেও বিশ্বাস কর।" খ্রিস্টান মানেই জালিয়াতি! তোমাদের হৃদয় বিচলিত না হোক্৷ ঈশ্বরের উপর বিশ্বাস রাখো, আর আমার প্রতিও আস্থা রাখো৷ (যোহন 14:1)
◉ এখানে যিশু কী বলছেন ভালো করে দেখুন, যিশু বলছে তোমরা ঈশ্বরকে বিশ্বাস করো ও আমাকেও বিশ্বাস করো। যিশু একজন ঈশ্বরের বাণী প্রচারক। তাই যিশু অবশ্যই তাদের বলবে, ঈশ্বরের পাশাপাশি তাকেও বিশ্বাস করতে। কিন্তু জালিয়াত খ্রিস্টানরা জালিয়াতি করে যিশুকে ঈশ্বর বানিয়ে দিয়েছে।
তৃতীয় যুক্তি খন্ডন :-
মথি ১২:৮ "কেননা মনুষ্যপুত্র বিশ্রামবারের প্রভু।" মথি ১২:৮-এ সুস্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে যিশু একজন মনুষ্যপুত্র! বাইবেলেই আছে মানুষ কখনো ঈশ্বর হয় না। 19.ঈশ্বর মানুষ নন; তিনি মিথ্য়ে বলবেন না| ঈশ্বর মানুষ নন; তাঁর সিদ্ধান্তের পরিবর্তন হবে না। (গণনা পুস্তক 23:19)
এখানে সুস্পষ্ট বলা আছে ঈশ্বর মানুষ না। তবে যিশু কী করে ঈশ্বর হয়? যিশুকে বলা হয়েছে প্রভু! এই প্রভু শব্দটা যিশুর আগে আসা নবী মোশিকেও ডাকা হয়েছে তার মানে এই নয় যে, মোশি ও যিশু এরা ঈশ্বর! বাইবেল অনুযায়ী ঈশ্বরের বার্তাবাহককে প্রভু ডাকা হতো। প্রমান দেখুন:
21. যাঁরা আমাকে ‘প্রভু, প্রভু’ বলে তাদের প্রত্যেকেই যে স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে তা নয়৷ আমার স্বর্গের পিতার ইচ্ছা য়ে পালন করবে, কেবল সেই স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে৷ (মথি 7:21) মোশিও তবে ঈশ্বর!?
35. শাস্ত্রে তাদেরই ঈশ্বর বলেছিল যাদের কাছে ঈশ্বরের বাণী এসেছিল; আর শাস্ত্র সব সময়ই সত্য৷(যোহন 10:35)
1. প্রভু তখন মোশিকে বললেন, “আমি তোমাকে ফরৌণের কাছে একজন ঈশ্বর
করে তুলেছি| আর হারোণ তোমার ভাই হবে তোমার ভাববাদী|(যাত্রাপুস্তক 7:1) যিশু যদি নিজেই প্রভু হতেন, তবে কেন তার সর্গের পিতার ইচ্ছা লাগবে?
করে তুলেছি| আর হারোণ তোমার ভাই হবে তোমার ভাববাদী|(যাত্রাপুস্তক 7:1) যিশু যদি নিজেই প্রভু হতেন, তবে কেন তার সর্গের পিতার ইচ্ছা লাগবে?
যীশুকে দেখাই হল ঈশ্বরকে দেখা" - যোহন ১৪:৯।যীশুকে জানাই হল ঈশ্বর কে জানা" - যোহন ৮:১৯।যীশুকে ঘৃণা করাই হল ঈশ্বরকে ঘৃণা করা" - যোহন ১৫: ২৩। যীশুকে সম্মান করাই হল ঈশ্বরকে সম্মান করা" যোহন ৫:২৩।
9. যীশু তাঁকে বললেন, ‘আমি তোমাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছি; আর ফিলিপ, তোমরা এখনও আমায় চিনলে না? যে কেউ আমায় দেখেছে সে পিতাকে দেখেছে৷ (যোহন 14:9)
19. তখন তারা তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘তোমার পিতা কোথায়?’যীশু বললেন, ‘তোমরা না জানো আমাকে, না জানো আমার পিতাকে৷ তোমরা যদি আমাকে জানতে, তবে আমার পিতাকেও জানতে৷’(যোহন 8:19)
23. যে আমায় ঘৃণা করে, সে আমার পিতাকেও ঘৃণা করে৷(যোহন 15:23)
23. যাতে পিতাকে য়েমন সমস্ত লোক সম্মান করে তেমনি পুত্রকেও সম্মান করে৷ য়ে পুত্রকে সম্মান করে না, সে পিতাকেও সম্মান করে না, কারণ পিতাই সেইজন যিনি পুত্রকে পাঠিয়েছেন৷(যোহন 5:23)
◉ যিশু ঈশ্বরের একজন বার্তাবাহক তাই তার বাণী জানা ও দেখা মানেই ঈশ্বরকে জানা যাবে এটা স্বাভাবিক। কিন্তু জালিয়াত পৌল (Paul) এর অনুসারীরা যিশুকে এতে ঈশ্বর বানিয়ে দিয়েছে।
যিশু ঈশ্বর হলে সরাসরি বলতেন! কারন ঈশ্বরের বৈশিষ্ট্যই হলো ঈশ্বর দাবি করা। কিন্তু যিশু বাইবেলের কোথাও দাবি করেনি যে সে ঈশ্বর !
যীশুকে ঘৃণা করাই হল ঈশ্বরকে ঘৃণা করা" - যোহন ১৫: ২৩। (এতে নাকি যিশু ঈশ্বর হয়ে গেছে ! হাস্যকর।)
23. যে আমায় ঘৃণা করে, সে আমার পিতাকেও ঘৃণা করে৷(যোহন 15:23)
নবীদের বানী প্রত্যাখ্যান করা মানেই ঈশ্বরের বাণী প্রত্যাখ্যান বা ঈশ্বরকে প্রত্যাখ্যান করা। ঠিক একই ভাবে ঈশ্বরের পেরিত বার্তাবাহকে ঘৃনা করা মানেই ঈশ্বরকে ঘৃণা করা। ঈশ্বরের বার্তাবাহকে অসম্মান করা মানেই ঈশ্বরকে অসম্মান করা। আবার ঈশ্বরের বার্তাবাহকে সম্মান করা মানেই ঈশ্বরকে সম্মান করা এটা স্বাভাবিক। যিশু নিজের থেকে কারো বিচার করতে পারে না। এই অধিকার তার নেই।
15. মানুষের বিচারবোধের মাপকাঠিতে তোমরা আমার বিচার করছ৷ আমি কারো বিচার করি না৷ (যোহন 8:15)
এসব Lame(পঙ্গু) যুক্তি দিয়ে আপনি কোন দিনই যিশুকে ঈশ্বর প্রমান করতে পারবেন না।
৮ম যুক্তি খন্ডন :-
যীশু দৃশ্য ও অদৃশ্য সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা - যোহন ১:১-৩ , কল ১:১৫-১৬, ইব্রীয় ১:১-৫ পদ। এসব রেফারেন্স এর কোথাও লেখা নেই যে যিশু ঈশ্বর! বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন আর সেই বাক্যই ঈশ্বর ছিলেন৷ (যোহন 1:1)
বাক্য মানুষের রূপ ধারণ করলেন এবং আমাদের মধ্যে বসবাস করতে লাগলেন৷ (যোহন 1:14)
বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে ছিলেন, তো বাক্যের নাম কি যিশু? না। সেই ঈশ্বরের নাম কি যিশু? না। ভালো করে দেখুন, বলা হয়েছে বাক্য ঈশ্বরের সাথে ছিলেন মানে বাক্য আর ঈশ্বর এখানে আলাদা, আবার বলা হচ্ছে বাক্য মানুষ হয়ে জন্মেছে। বাক্য ঈশ্বরের সঙ্গে থাকলে, বাক্য ঈশ্বর হয় কী করে? এখানে কি বলা হয়েছে ঈশ্বর মানুষ হয়ে জন্মেছে? না। তবে যিশু ঈশ্বর হয় কী করে? পুরো বাইবেল পড়লে আপনি কোথাও লেখা দেখাতে পারবেন না, যে যিশু বলেছে আমি ঈশ্বর আমার উপসনা কর!যিশু যদি ঈশ্বর হতেন, তবে সুস্পষ্ট দাবি করতেন সে ঈশ্বর, কিন্তু সে করেনি তাই সে ঈশ্বর না বাইবেল অনুযায়ী। নবী এজিকিয়েলও তবে ঈশ্বর!
1. প্রভুর বাক্য আবার আমার কাছে এল| তিনি বললেন,(এজেকিয়েল 21:1)
এছাড়াও যিশুর ব্যক্তব্য শুনুন -
যোহন 5:30.‘আমি নিজের থেকে কিছুই করতে পারি না৷ আমি (ঈশ্বরের কাছ থেকে) য়েমন শুনি তেমনি বিচার করি; আর আমি যা বিচার করি তা ন্যায়, কারণ আমি আমার ইচ্ছামতো কাজ করি না, বরং যিনি (ঈশ্বর) আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁরই ইচ্ছাপূরণ করার চেষ্টা করি৷
◉ এটা যিশুর মুখের কথা। যিশু নিজেই বলছে সে ঈশ্বরের শক্তিতে কাজ করে! সে নিজ থেকে কিছুই করতে পারে না। এখানে যিশু নিজেই স্বীকার করছে সে ঈশ্বর নই, তবে আপনি কেমন করে যিশুকে ঈশ্বর প্রমান করবেন?
(9) নবম যুক্তি খন্ডন :-
যিশু ঈশ্বর কারণ, যীশু পাপ ক্ষমা করেন - মার্ক ২:৫
◉ ঈশ্বর, যিশু দ্বারা পাপ ক্ষমা করাতে পারলে গরু কেন ঈশ্বর নয় ? কারন ঈশ্বর গরু বলির মাধ্যমে মানুষের পাপ ক্ষমা করে থাকেন।
20. যাজক পাপ নৈবেদ্য যেমনভাবে ষাঁড়টিকে উত্সর্গ করেছিল সেইভাবেই এই সমস্ত অংশগুলো উত্সর্গ করবে|এইভাবে যাজক লোকদের শুচি করে তুলবেএবং ঈশ্বর ইস্রায়েলের লোকদের ক্ষমা করবেন|(লেবীয় পুস্তক 4:20)
◉ এখান তবে গরুও ঈশ্বর! যোহন ৫/৩০। যিশুর নিজের কোন শক্তি নেই! সে ঈশ্বরের কথায় মানুষের পাপ ক্ষমা করে। যিশুর শিষ্যরাও মানুষের পাপ ক্ষমা করতে পারতেন, তবে তারা (শিষ্যরাও) ঈশ্বর।
23. যদি তোমরা কোন লোকের পাপ ক্ষমা কর, তবে তাদের পাপ ক্ষমা পাবে, আর যদি কারো পাপ ক্ষমা না কর তার পাপের ক্ষমা হবে না৷’(যোহন 20:23) এসব রেফারেন্স দিয়ে আপনি কখনোই যিশুকে ঈশ্বর প্রমান করতে পারবেন না!
উল্টো ব্যর্থ হবেন।
যিশু ৩ জনকে মৃত থেকে জীবিত করেছিল,
কিন্তু এজিকিয়েল হাজার - হাজার মানুষকে মৃত থেকে জীবিত করেছে। (এজিকিয়েল ৩৭:১-১৪)
তাহলে এজিকিয়েল কেন ঈশ্বর না?
স্বর্গ দূতরা যীশুর ইবাদত করেছেন - মথি ৪:১১ পদ। তাই যিশু নাকি ঈশ্বর! জালিয়াতি দেখুন : খ্রিস্টানরা লিখেছে ইবাদত অন্যদিকে বাইবেলে আছে সেবা বা রক্ষা।
9. পরে শয়তান যীশুকে বলল, ‘তুমি যদি আমার সামনে মাথা নত করে আমার উপাসনা কর, তবে এসবই আমি তোমায় দেব৷’ (মথি 4:9)
11. তখন শয়তান তাঁকে ছেড়ে চলে গেল আর স্বর্গদূতরা এসে যীশুর সেবা করলেন৷(মথি 4:11)। যিশু যদি ঈশ্বর হয় তবে তাকে কী করে শয়তানে ধরেছিলো? সেবা বলতে বুঝানো হয়েছে যিশুকে শয়তান প্রলুব্ধ করেছিলো (মথি ৪/৯)। তখন সর্গদুত বা ফেরেশতারা এসে যিশুকে রক্ষা করে। এই সেবা বা রক্ষা করাকে জালিয়াতকারীরা ইবাদতে রুপান্তর করেছে।
Then the devil left him, and behold, angels came and served him. Served আর Worship কী এক? জালিয়াত খ্রিস্টানদের অবস্থা দেখে আমার নিজেরই কষ্ট হচ্ছে।
আমিই পথ, আমিই সত্য ও জীবন (যোহন 14 :6) এ জন্য নাকি যিশু ঈশ্বর!
6. যীশু তাঁকে বললেন, ‘আমিই পথ, আমিই সত্য ও জীবন৷ পিতার কাছে যাবার আমিই একমাত্র পথ৷(যোহন 14:6)
এখানে বলা হয়েছে পিতার কাছে যাওয়ার জন্য (যিশু) তিনিই এক মাত্র পথ, যিশু যদি ঈশ্বর হতেন, তবে যিশু পিতার কাছে যাওয়ার পথ না বলে, নিজের কাছে যাাওয়ার পথ বলতেন। কিন্তু যিশু বলেনি কেন? এতেই প্রমাণ হয় যিশু ঈশ্বর নন। আমরা জানি নবীরাই একমাত্র পথ আল্লাহর কাছে পৌছানোর, তাই তারা পথ। আল্লাহর কাছ থেকে নবীরাই সত্যের ওহী (কিতাব) আনেন, তাই তারা সত্য। খ্রিস্টানদের ১২ টি যুক্তিই পেয়েছি, সবগুলোই খন্ডন করা হয়েছ। সকল যুক্তি খন্ডন করে দেয়া হবে। শেয়ার করে খ্রিস্টানদের জালিয়াতির উত্তর ছড়িয়ে দিন।