Table of Contents
অন্যান্য মানসিক ও শারীরিক সমস্যা
ডারউইনের অবস্থা অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ
ভূমিকা
ডারউইনের মানসিক অবস্থা নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে। ডারউইন বলেছিলেন যে, তার স্বাস্থ্যগত সমস্যাসমূহ ১৮৫২ সালের প্রথমদিকে মাত্র ১৬ বছর বয়সে শুরু হয়েছিল এবং প্রায় ২৮ বছর বয়সের দিকে তাকে অক্ষম করে দিয়েছিল। (Barloon and Noyes, 1997, p. 138) Horan (1979, p. ix) লিখেছেন যে, ‘ডারউইন অসুস্থ ছিল এবং তার কেন্টের বাড়িতে নিজেকে একাকী ৪০ বছর আবদ্ধ করে রেখেছিল’। ডারউইনবাদী দার্শনিক মাইকেল রুশ লিখেছেন যে, “ডারউইন তার ৩০ বছর বয়স থেকে অসুস্থ’। (2003, p. 1523). এবং ডারউইনের অসুস্থতা নিয়ে ব্যাপক গবেষণাযর পরে চিকিত্সক জর্জ পিকারিং এই সিদ্ধান্ত দিয়েছিলেন যে, ৩০ বছর বয়সে ডারউইন ‘অচল নিঃসংগচারীতে’ পরিণত হয়েছিলেন। (1974, p. 34) লস এঞ্জেলসের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের অধ্যক্ষ ড. রবার্ট প্যাসনউ (1990, p. 123) লিখেছেন, HMS Beagle জাহাজে ভ্রমণের টানা ৫ বছর-ই ডারউইন ‘নিরবিচ্ছিন্নভাবে অসুস্থ ছিল’।
ডারউইনের অসুস্থতার প্রশ্নে কয়েক ডজন বিজ্ঞানের নিবন্ধ এবং অন্তত তিনটি বই লেখা হয়েছে। বর্তমান গবেষণা অনুযায়ী, ডারউইন অ্যাগোরাফবিয়া [ভিড়ভীতি] সহ বিভিন্ন গুরুতর এবং মস্তিষ্ক অক্ষমকারী মানসিক ব্যাধিতে ভুগছিলেন। অ্যাগোরাফবিয়া হল, মানসিকভাবে নিরাপদ পরিবেশ, যেমন-নিজের বাড়ি, ভিন্ন অন্যত্র আক্রমণের ভয়ে ভীত থাকা। অন্যান্য ভিড়ভীতিতে আক্রান্ত রোগীদের মত ডারউইন বেশ কিছু জিনিস ভয় করত, যেমন- জনাকীর্ণতা ভয় করা, একা একা ভয় পাওয়া, নিজ স্ত্রী ছাড়া বাড়ির বাইরে যেতে ভয় পাওয়া ইত্যাদি। (Kaplan and Sadock, 1990, pp. 958-959)
অ্যাগোরাফবিয়াতে আক্রান্তরা প্রায়-ই ব্যক্তিত্বহানি [depersonalization] রোগে ভুগে। এই রোগে আক্রান্ত রোগী মনে করে যে, সে তার নিজ দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছে। ডারউইনও এই রোগে আক্রান্ত ছিল। (Barloon and Noyes, 1997, p. 138) বার্লুন এবং নয়েস ডারউইনের মানসিক অবস্থা নিয়ে একটি গবেষণায় দেখেছেন যে, ডারউইনের উদ্বেগজনিত রোগের তীব্রতার কারণে, তার সহকর্মী বা অন্য বন্ধুদের সাথে দেখা করার জন্য বাড়ির বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিল। এই গবেষণা থেকে ডারউইনের নিঃসঙ্গ, সন্ন্যাসী টাইপের জীবন ধারণের ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। আর এটাও বোধগম্য হয় যে, কেন ১৯৯১ সালে ডেসমন্ড এবং মুর রচিত ডারউইনের জীবনীর শিরোনাম Darwin: The Life of a Tormented Evolutionist রাখা হয়েছিল।
অন্যান্য মানসিক ও শারীরিক সমস্যা
কোলপ (1977, পৃ .97) এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিল যে “ডারউইনের দৈনন্দিন জীবনের বেশির ভাগ সম্য একটি তাকের [র্যাক] উপর কাটাতো, যা তার দেহে বিভিন্ন মাত্রায় ব্যথার সৃষ্টি করত’। এই ব্যথা কখনো কখনো এত মারাত্মক ছিল যে ডারউইন একে “দুর্দশাজনকভাবে ব্যাপক” বলেছিলেন। ডারউইনের অনেক মানসিক বা মানসিকভাবে প্রভাবিত শারীরিক স্বাস্থ্যের উপসর্গগুলির মধ্যে তীব্র বিষণ্নতা, অনিদ্রা, অনিয়ন্ত্রিত আবেগী কান্না, মৃত্যুর অনুভূতি, শরীর কম্পন, জ্ঞান হারানো, পেশীতে টান লাগে, ছোট শ্বাস-প্রশ্বাস, খিঁচুনি, বমি বমি ভাব, বমি হওয়া, গুরুতর উদ্বেগ, ব্যক্তিত্বহানি, দাগ বা ফোটা দেখা, শূণ্যে রাস্তা দেখতে পাওয়া, এবং অন্যান্য চক্ষুসংক্রান্ত হ্যালুসিনেশনস। (Barloon and Noyes, 1997, p. 139; Picover, 1998, p. 290; Colp, 1977, p. 97; Bean, 1978, p. 573) শারীরিক উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে মাথা ব্যাথা, বুক ধড়ফড় করা, কানে গুনগুন শব্দ শোনা (সম্ভবত টিনিটাস), বায়ুত্যাগে কষ্ট হওয়া [painful flatulence] এবং gastric upset- সাধারণত, এসব রোগের উদ্ভব একটি মানসিক রোগ থেকে হয়। (Pasnau, 1990) কলপ উল্লেখ করেছিলেন যে “এই উপসর্গগুলির পিছনে সর্বদা উদ্বেগ ও বিষণ্নতা মূল কারন” ছিল (1977, পৃষ্ঠা 97)। কারও কারও ধারণা, ডারউইনের এই রোগগুলির একটি কারন হল, সে এই ভয়ে ভীত করত যে, সে হয়তো তার জীবনকে ‘বিপদজনক কল্পনার রাজ্যে উৎসর্গ’ করেছে। (Desmond and Moore, 1991, p. 477) এই ভয় ছিল যে, তার তত্ত্ব মিথ্যা; এবং আসলে, একজন ঐশ্বরিক সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব আছে।
ডারউইনের আচরণও প্রমাণ করে যে, সে মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিল। সে তার কন্যাদের সাথে সেভাবে আচরণ করত, যেভাবে মানুষ শিশু বাচ্চাদের সাথে খেলা করে; যদিও কন্যারা বয়ঃপ্রাপ্ত হয়ে গিয়েছিল। (Picover, 1998, p. 289) অন্যদের সাথে ডারউইনের কথাবার্তাও অদ্ভুত ছিল। যেমন, ১৮৭৫ সালে বিজ্ঞানী রবার্ট হুকারকে তিনি নিচের চিঠি প্রেরণ করেনঃ
You ask about my book, & all that I can say is that I am ready to commit suicide: I thought it was decently written, but find so much wants rewriting. . . . I begin to think that every one who publishes a book is a fool (quoted in Colp, 1977, p. 228).
“আপনি আমার বই সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, আমি শুধু এতটুকু বলতে পারি যে, আমি আত্মহত্যার জন্য প্রস্তুতঃ আমি ভেবেছিলাম এটা খুব সুন্দরভাবে লেখা হয়েছে, কিন্তু পুনঃলিখনের ব্যাপক প্রয়োজনীয়তা বোধ করছি…আমি এটা ভাবতে শুরু করেছি যে, যারা বই প্রকাশ করে, তারা সবাই বোকা”।
কলপ উল্লেখ করেছিলেন, ডারউইনের ছেলে লিওনার্ড দাবি করেছিলেন যে, তার বাবার অসুস্থতা তার সন্তানদের প্রতি তার অনুভূতিতে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। উদাহরণস্বরূপ, লিওনার্ড একবার বলেছিলেন-
As a young lad I went up to my father when strolling about the lawn, and he . . . turned away as if quite incapable of carrying on any conversation. Then there suddenly shot through my mind the conviction that he wished he was no longer alive (quoted in Colp, 1977, p. 100).
“তরুণ পুত্র হিসাবে আমি ঘাসে ঢাকা উঠান দিয়ে পায়চারি করতে করতে আমার পিতার নিকটে গিয়েছিলাম এবং সে…ঘুরে দূরে চলে গেল যেন, সে কথা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সম্পূর্ণ অক্ষম। তখন হঠাত করে আমার মনে এই বিশ্বাস চেপে বসল যে, সে যেন মরে যেতে চাইছিল”।
ডারউইনের মানসিক সমস্যাগুলি এতটাই গুরুতর ছিল যে, পিকওভার (1998, পৃ. 289) ডারউইনকে নিয়ে তার ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের তালিকার মধ্যে লিখেছিলেন, “strange brains . . . eccentric scientists, and madmen.” অর্থাৎ, “অদ্ভুত মস্তিষ্কের…ছিটগ্রস্থ বিজ্ঞানী এবং উন্মাদ”। ডারউইন মারাত্মক মানসিক রোগে আক্রান্ত ছিল-এটা সুনিশ্চিত, কিন্তু এর কারন নিয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায় নি। (Pasnau, 1990, p. 121)
ইন্টারনেট Fun
ডারউইনের অবস্থার অন্যান্য সম্ভাব্য কারণ
ডারউইনের নিজের স্ত্রী সহ অন্যান্যরা যুক্তি দিয়েছিলেন যে, ‘মহাবিশ্বের নিপুণতা থেকে স্রষ্টার অস্তিত্বের যুক্তিকে’ খন্ডন করাকে জীবনের লক্ষ্য বানিয়ে ফেলে ডারউইন মানসিক কষ্টানুভব করতেন, আর এই পাপের অনুভূতি তার মানসিক রোগের কারন হয়ে দাঁড়ায়। (Bean, 1978, p. 574; p. 28; Pasnau, 1990, p. 126) বেশিরভাগ মনোবিজ্ঞানীদের মতে, তার অত্যাচারী পিতার উপর চাপা ক্রোধের কারনে এবং তার বিবর্তন তত্ত্বের দ্বারা “তার স্বর্গীয় পিতাকে হত্যার” কারনে সে মানসিক ভারসম্য হারায় (পাসনউ, 1990, পৃ. ১২২)
ডারউইনের মানসিক সমস্যার আরেক কারন হল, পরজীবী দ্বারা চ্যাগা রোগে আক্রান্ত হওয়া [উত্তর আমেরিকার পতঙ্গবাহিত একটি রোগ], আর্সেনিক বিষাক্ততা, এবং সম্ভবত অভ্যন্তরীণ কানের ব্যাধি (পিকওভার, 1998, পৃ. ২90; পাসনউ, 1990)। তবে এসকল কারনকে অন্যরা বাতিল করেছে। অনেকে মন্তব্য করেছেন, তার মানসিক বিশৃংখলা সাইকোসিসে রূপ নিয়েছিল, এটি এমন রোগ যা ব্যক্তিকে বাস্তবতা থেকে আলাদা করে দেয়। রোগ যেটা-ই হোক না কেন, ডারউইন তার জীবনের শুরু থেকেই মস্তিষ্ক বিকলকারী রোগে আক্রান্ত ছিল, এটা সুনিশ্চিত।
আর্নল্ড সোর্সবি এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে, ডারউইন obsessive-compulsive রোগাক্রান্ত ছিলেন এবং তিনি নিম্নলিখিত প্রমাণগুলি দিয়েছেন:
If Chagas’s disease did not cause Darwin’s symptoms what did? My personal diagnosis would be an anxiety state with obsessive features and psychosomatic manifestations. Anxiety clearly precipitated much of his physical trouble, and regarding the obsessive component there are several important points. . . .
“চ্যাগা রোগ যদি ডারউইনের উপসর্গের কারন না হয়, তাহলে আর কি কারন হতে পারে? আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ হল, তীব্র উৎকণ্ঠা এবং সাইকোসোমাটিক প্রাদুর্ভাব। তার শারীরিক সমস্যার প্রধান কারন হল উৎকণ্ঠা, আর তীব্রতার ব্যাপারে অন্যান্য অনেক কারন আছে…”
সবকিছুকে ‘ঠিক’ [just so] রাখার তীব্র বৈশিষ্ট্য ছিল, সে তার নিজ স্বাস্থ্য ও লক্ষণ অতিসতর্কতার সাথে লিখে রাখত, অনেকটা obsessional hypochondriac রোগীদের মত। সবকিছু অবশ্যই ঠিক তার জায়গায় হতে হবে; তিনি এমনকি স্নানের জন্য ব্যবহৃত স্পঞ্জ রাখার জন্য একটি বিশেষ ড্রয়ার ছিল… সেখানে একটি ডায়েরিও থাকত, যেখানে তার স্বাস্থ্যের অবস্থা নোট করা হত। দিন-রাত কেমন কেটেছে সেই অনুযায়ী দিন-রাতকে স্কোর দেয়া হত, যেন পরীক্ষার খাতা দেখা হচ্ছে। সপ্তাহ শেষে সবগুলো স্কোর যোগ করা হত। আর রাতটা কি ‘বেশ ভাল’ কেটেছে নাকি ‘শুধু ভাল’ কেটেছে, এই সিদ্ধান্ত নিতে সে বারবার মন বদলাতো এবং ডায়েরিতে কাটাছেড়া করত। (1974, p. 228)
ডারউইনের নিজের কথা
তার স্বাস্থ্য সমস্যা এবং অভিযোগগুলির উপর ডায়েরি ছাড়াও (কোলপ, 1977, পৃ. 136), তিনি প্রায়শই তার চিঠিতে এবং তার আত্মজীবনীতে স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতেন। ডারউইনের নিজের ভাষায়ঃ “I am forced to live, . . . very quietly and am able to see scarcely anybody and cannot even talk long with my nearest relations” (quoted in Bowlby, 1990, p. 240). অর্থাৎ, “আমাকে বেঁচে থাকতে বাধ্য করা হয়েছে…খুব শান্তভাবে এবং আমি কদাচিৎ কাউকে দেখতে পারি, এবং নিকটাত্মীয়দের সাথেও বেশি সময় কথা বলতে পারি না”। ডারউইন একবার অভিযোগ করেছিল যে, Linnean Society-এর সাথে ‘কয়েক মিনিট’ কথা বলে তার ‘২৪ ঘন্টা বমি হয়েছে’। (Darwin, 1994, pp. 98-99) একবার ডারউইনের ঘর ‘অতিথিতে পূর্ণ ছিল’ এবং তারা একটি প্যারিশ গির্জার নামকরণ উৎসব শেষে বাড়ি ফিরছিলেন, আর তার সুস্বাস্থ্য বিদ্যুতবেগে উধাও হয়ে গেল এবং অসুখ ফিরে এলো, সেই সাথে বমি হল। (Desmond and Moore, 1991, p. 456) এরকম আকস্মিক অসুস্থতা মূলত মানসিক রোগের ইঙ্গিত দেয়।
ডারউইনের আত্মজীবনী থেকে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত দেয়া যায়ঃ
In the latter part of my school life I became passionately fond of shooting, and I do not believe that anyone could have shown more zeal for the most holy cause than I did for shooting birds. How well I remember killing my first snipe, and my excitement was so great that I had much difficulty in reloading my gun from the trembling of my hands. This taste long continued and I became a very good shot (1958, p. 44).
আমার স্কুলে জীবনের শেষ অংশে আমি শুটিংয়ের [বন্দুকবাজি] প্রেমে পড়েছিলাম এবং আমি বিশ্বাস করি না যে, পাখিদের গুলি করার চেয়ে কোন পবিত্রতম কাজের জন্য অধিক উদ্দীপনা কারও থাকতে পারে। আমার প্রথম স্নিপকে হত্যা করার কথা খুব ভাল মনে আছে, এবং আমার উত্তেজনার এতটাই বেশি ছিল যে, আমার হাত কাঁপতে থাকায় আমার বন্দুকটি পুনরায় লোড করতে আমার অনেক কষ্ট হচ্ছিল। এই স্বাদ দীর্ঘদিন অব্যাহত ছিল এবং আমি খুব ভাল বন্দুকবাজ হয়ে উঠি (1958, পৃষ্ঠা 44)।
পাখি মেরে ডারউইন পৈশাচিক আনন্দ পেতেন। আর তার পাখি শিকারের শখের কথা সর্বজনবিদিত। তাই কেউ কেউ ভাবতে পারেন যে, ‘যোগ্যতমের বেঁচে থাকার’ তত্ত্ব এমন লোকের পক্ষে-ই কল্পনা করা সম্ভব।
উপসংহার
ডারউইন তার নিজের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য নিয়ে বিস্তারিত লিখে গেছে। তাই কল্পনা নয়, বরং যৌক্তিক সিদ্ধান্ত এটা-ই যে ডারউইন মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ ছিলেন। বিভিন্ন গবেষক বিভিন্ন রোগের কথা বললেও, এগ্রোফোবিয়া এবং সেই সাথে সাইকোনিউরেসিস হওয়ার মতামত খুব সম্ভবত সঠিক।
কিন্তু অনেক লেখক ডারউইনের এই গোপন কথাগুলো আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে চেপে গেছেন। কারন ডারউইনকে অনেক বিজ্ঞানী উপাসনা করে থাকে। কিন্তু ডারউইনের ব্যক্তিত্ব ও অনুপ্রেরণার ধারণা পেতে হলে, প্রত্যেককে অবশ্যই ডারউইনের মানসিক অবস্থা এবং তার মনস্তত্ব কিভাবে তার কাজ ও সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে তা বিবেচনায় আনতে হবে।
গ্রন্থপঞ্জী
Barloon, Thomas and Russell Noyes, Jr. 1997. “Charles Darwin and Panic Disorder.” JAMA 277(2):138-141.
Barlow, Nora, ed. 1958. The Autobiography of Charles Darwin 1809-1882. NY: Norton.
Bean, W. B. 1978. “The Illness of Charles Darwin.” The American Journal of Medicine 65(4):572-574.
Bowlby, John. 1990. Charles Darwin: A New Life. NY: Norton.
Colp, Ralph Jr. 1977. To Be an Invalid: The Illness of Charles Darwin. Chicago, IL: University of Chicago.
Darwin, Charles. 1994. The Correspondence of Charles Darwin. Cambridge, England: Cambridge University. Vol. 9.
Desmond, Adrian and James Moore. 1991. Darwin: The Life of a Tormented Evolutionist. NY: Warner Books.
Grigg, Russell. 1995. “Darwin’s Mystery Illness.” Creation Ex Nihilo 17(4):28-30.
Horan, Patricia G. 1979. Foreword to The Origin of Species. NY: Gramercy Books.
Kaplan, Harold I. and Benjamin J. Sadock, ed. 1990. Comprehensive Textbook of Psychiatry/V. Volume 1 Fifth Edition. NY: Williams and Wilkins.
Pasnau, R. O. 1990. “Darwin’s Illness: A Biopsychosocial Perspective.” Psychosomatics 31(2):121-128.
Pickering, George. 1974. Creative Malady. NY: Oxford University Press.
Picover, Clifford A. 1998. Strange Brains and Genius: The Secret Lives of Eccentric Scientists and Madmen. NY: Quill William Morrow.
Ruse, Michael. 2003. “Is Evolution a Secular Religion?” Science 299:1523-1524.
Sorsby, Arnold, ed. 1974. Tenements of Clay. NY: Charles Scribner’s Sons.